২০ মিনিট ধরে আমার সামনে বসে খেয়েই যাচ্ছে মেয়ে গুলা।
আমি শুধু ভেবে যাচ্ছি কতটুক এস্কেলে খেলে হাঁসের মতো গব গব করে খাওয়ার সাউন্ড আসবে?
আমি শুধু ভেবে যাচ্ছি কতটুক এস্কেলে খেলে হাঁসের মতো গব গব করে খাওয়ার সাউন্ড আসবে?
মেয়েটা অবশ্য আমার দৃষ্টি আকর্ষণ এর জন্য বেশ কয়েক বার কর্কশ কর্কশ করে খুব বাজে সাউন্ড করেছে।
মনে মনে ভাবছি মানুষ সুখে থাকলে ভূতে কিলায়
আর সুস্থ থাকলে প্রেম করে বেড়ায়।
আমার সামনে নীলা বসে আছে আজ আমাদের প্রথম ডেট।
মেয়েটার সাথে পরিচয় পাবজি গেইম থেকে
পরে স্টারগ্রামে ছবি দেখে পুরাই পুলুকিত হয়ে যাই।
মেয়েটার জন্য সারাদিন পাবজি তে পরে থাকতাম কখন সে আসবে কখন কথা হবে
তো ৬ মাসের অনলাইন প্রেম চলছে
তো সেদিন হঠাৎ করে বলছে রায়হান আসো দেখা করি। দেখা না করলে কেমন যেনো পর পর মনে হচ্ছে
তো সেদিন হঠাৎ করে বলছে রায়হান আসো দেখা করি। দেখা না করলে কেমন যেনো পর পর মনে হচ্ছে
( এইত সালাহ , আমার মনে তো আগুনের সাথে পুরা বেগুন । মার্ডালা। দেখা করমু। মনের মধ্যেই একটা গরম গরম ভাব)
স্থান হলো কাজিবাজার ইউ কে এফসি তে। মনে মনে ভাবলাম অফার যেহেতু আছে ভালোই মজা হবে।
সকালে উঠেই গোসল ক্লিন সেভ করে ভাব সাব নিয়ে রওনা দিলাম।
মনের মধ্যে রুমান্টিক ঘন্টা বাজছে।
সকালে উঠেই গোসল ক্লিন সেভ করে ভাব সাব নিয়ে রওনা দিলাম।
মনের মধ্যে রুমান্টিক ঘন্টা বাজছে।
৩ ঘন্টা লোকাল বাসের জামে পরে চলে আসলাম রেস্টুরেন্ট এর সামনে।
আমি : নীলা কই তুমি? আমি চলে আসছি। আর কতক্ষণ?
নীলা : ২ মিনিট বস আমি আসছি।
রেস্টুরেন্ট বসে মনের সুখে ফ্রি ওয়াইফাই এর মজা নিচ্ছিলাম হঠাৎ দেখি কয়েক জন রমনির ছায়া সামনে পরল।
আমি দেখে পুরাই বেকুব বনে গেলাম।
চোখের সামনে এত গোলান ছোট ছোট হাতির বাচ্ছা।
বুঝতেই পারছি আজ আমাকে এখান থেকে যেতে হলে জামা কাপড় বেঁইচা এখান থেকে যেতে হবে😭
আমি দেখে পুরাই বেকুব বনে গেলাম।
চোখের সামনে এত গোলান ছোট ছোট হাতির বাচ্ছা।
বুঝতেই পারছি আজ আমাকে এখান থেকে যেতে হলে জামা কাপড় বেঁইচা এখান থেকে যেতে হবে😭
নীলা : ঘামছ কেনো?
আমি : আরে খুশিতে। আর খুশিতে আমার পেশার বাড়ে।
নীলা : অহ
এর মধ্যে অর্ডার হয়ে গেছে ক্যালকুলেটর করে দেখে নিলাম বিল হবে প্রায় ৪৬১০ টাকার মত।
আজরাইল যে সামনে দাড়ায়া হাসছেন বুঝতাসি। মাফ চাইতাসি আল্লাহর কাছে।
আল্লাহ জীবনে যত পাপ করসি সব কিছুর জন্য মাফ চাই তাও বাঁচাও।
আল্লাহ জীবনে যত পাপ করসি সব কিছুর জন্য মাফ চাই তাও বাঁচাও।
মাইয়া গুলান হাসের মত খাচ্ছে আর আমি নির্বাক হয়ে দেখে যাচ্ছি। পরে মনে পরল বাঁচতে হলে পালাতে হবে। আর পালাতে হলে আরমান কে ফোন করতে হবে।
ফোন দিতেই
আরমান : কিরে তুই ফোন দিলি কেমনে? তর ফোন এ টাকা আইল কইতে? আমি কি স্বপ্ন দেখি নি?
আমি : হারামি আজাইরা প্যাঁচাল রাখ আমারে বাঁচা😭
আরমান : কিরে তর গলা এমন শুনায় কেন তুই কই?
আমি : ভাই তুই কাজিবাজার অইযে রেস্টুরেন্ট আছে না এটার নিছে আয় বাইক স্টার রাখিস আর আমি বাথরুমে আছি 😭
আরমান: তুই ২০ মিনিট ওয়েট কর আমি ১০ মিনিট এ আসছি।
এখন এখান থেকে মানে মানে নিছে নামতে পারলেই কেল্লাফতে
নীলা তোমরা বস আমার ভাই আরমান আসছে অহ বাইক পার্কিং করতে পারছে না।
আমি ওরে নিয়ে আছি।
আমি ওরে নিয়ে আছি।
মেয়ে বলছে না না তুমি থাকো তোমার ভাইকে বলো উপরে চলে আসতে
মেয়ে মনে হয় বুঝতে পারছে ৫০০০ টাকার মত বিল আসছে পালাবার ট্রাই করছি।
আমি বললাম তুমি বসো আমি আসছি।
দেখি সবাই না না বলে চিৎকার করছে।
দেখি সবাই না না বলে চিৎকার করছে।
এতটুক তো বুঝতে পারছি মেয়ে গুলা আসলেই এক একটা চিজ ইন্সটেন বুদ্ধি করে বললাম
নীলা তুমি আমার সাথে চলো আর তোমার সাথে আজ প্রথম দেখা সে হিসাবে তোমাকেও তো একটা গিফট দেয়া উচিৎ সাথে আরমান কেও নিয়ে আসলাম।
নীলা তুমি আমার সাথে চলো আর তোমার সাথে আজ প্রথম দেখা সে হিসাবে তোমাকেও তো একটা গিফট দেয়া উচিৎ সাথে আরমান কেও নিয়ে আসলাম।
মেয়ের হাব ভাব দেখে মনে হলো এই বার লাইনে আসছে।
নীলা কে নিয়ে বাহিরে আসতে দেখি আরমান দূরে দারিয়ে আছে।
ইশারা দিয়ে বললাম বাইক স্টার্ট দে।
নীলা কে নিয়ে বাহিরে আসতে দেখি আরমান দূরে দারিয়ে আছে।
ইশারা দিয়ে বললাম বাইক স্টার্ট দে।
নীলার সাথে একটু সামনে যেতেই দিলাম এক দৌড়
বাইকে উঠেই বললাম ভাই এক টান দে যা হবার পরে দেখা যাবে আগে বাইক ভাগা।
বাইকে উঠেই বললাম ভাই এক টান দে যা হবার পরে দেখা যাবে আগে বাইক ভাগা।
কিছু দূর যাওয়ার পর পিছনে চেয়ে দেখি
নীলা বেকুব এর মতো চেয়ে আছে।
মনে মনে বলছি জীবনে কি এমন ভালো কাজ করছি কে জানে। নইলে এমন বিপদ থেকে সশরীরে ফিরে আসা ভাগ্যের ব্যাপার।
আরমান কে বলছি ভাইরে মেয়ে দেখলে গলে যেতে হয় না।
মনে রাখবি চাঁদের কলঙ্ক আছে।
মনে রাখবি চাঁদের কলঙ্ক আছে।
(ইহা সম্পূর্ণ কাল্পনিক যার সাথে বাস্তবে কোন মিল নাই ধন্যবাদ)
0 Comments