ছেঁড়া কাপড়,শরীর খেকে গন্ধ বেড় হচ্ছে.
চুলগুলো এলোমেলো
স্পষ্ট বুজা যাচ্ছে অনেক দিনের গোসল না করার কারণে এমনটা হয়েছে হাবিবার .
উন্মাদ এর মতো রাস্তার এ্রক পাশে পড়ে আছে হাবিবা.
তার মুখ দেখে বুজা যায়না সে সত্যিকার অর্থে পাগল.
তার চোখের চাহনিতে রয়েছে যন্তনার আগুন.
ক্ষুধার্ত ক্লান্তি যন্তনা তার চারদিকে ঘিরে আছে .
হাবিবা রাস্তা দিয়ে আনমনে ধীরে ধীরে হেঁটে যাচ্ছে
.একসময় হাঁসছে .
একসময় চিৎকার করে কাঁদছে.
চুলগুলো এলোমেলো
স্পষ্ট বুজা যাচ্ছে অনেক দিনের গোসল না করার কারণে এমনটা হয়েছে হাবিবার .
উন্মাদ এর মতো রাস্তার এ্রক পাশে পড়ে আছে হাবিবা.
তার মুখ দেখে বুজা যায়না সে সত্যিকার অর্থে পাগল.
তার চোখের চাহনিতে রয়েছে যন্তনার আগুন.
ক্ষুধার্ত ক্লান্তি যন্তনা তার চারদিকে ঘিরে আছে .
হাবিবা রাস্তা দিয়ে আনমনে ধীরে ধীরে হেঁটে যাচ্ছে
.একসময় হাঁসছে .
একসময় চিৎকার করে কাঁদছে.
এমনটা লক্ষ করলেন মি.ফুয়াদ.
অনেক্ষণ ধরে গাড়ির হর্ণ বাজাচ্ছেন তিনি কিন্তু হাবিবার ওইদিকে কোনো মাথাব্যথা নেই.
নিজের মতো সে হেঁটে চলেছে.
নিজের মতো সে হেঁটে চলেছে.
মি.ফুয়াদ গাড়ি থেকে নেমে হাবিবার কাছে গিয়ে তাকে ধমকের সুরে গাড়ির সামনে থেকে সরে যেতে বললেন.
হাবিবা তার দিকে তাকানো মাত্রই মি.ফুয়াদ জগৎ থেকে হারিয়ে গেলেন.
তার অক্সিজেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম.
তিনি আদৌ বিশ্বাস করতে পারছেনা হাবিবা তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে.
কি না করেছে হাবিবার জন্য.
পুরো ঢাকা শহরে খুঁজেছে হাবিবাকে.তার গ্রামে.
যেখানে যেখানে হাবিবার আনাগোনা ছিল তার প্রতেকটি জায়গায় তিনি হাবিবাকে খুঁজেছেন.
তার অক্সিজেন বন্ধ হয়ে যাওয়ার উপক্রম.
তিনি আদৌ বিশ্বাস করতে পারছেনা হাবিবা তার সামনে দাঁড়িয়ে আছে.
কি না করেছে হাবিবার জন্য.
পুরো ঢাকা শহরে খুঁজেছে হাবিবাকে.তার গ্রামে.
যেখানে যেখানে হাবিবার আনাগোনা ছিল তার প্রতেকটি জায়গায় তিনি হাবিবাকে খুঁজেছেন.
কিন্তু কোথাও পাননি.
ব্যর্থ হয়েছেন তিনি.
এভাবে হাবিবার সাথে দেখা হবে মি.ফুয়াদ কখনোই সেটা কল্পনা করতে পারেনি..
ব্যর্থ হয়েছেন তিনি.
এভাবে হাবিবার সাথে দেখা হবে মি.ফুয়াদ কখনোই সেটা কল্পনা করতে পারেনি..
সেই দিনটা ছিল অভিসাপ.
যার জন্য আজকে হাবিবার এই পরিণতি.
মি.ফুয়াদ এর ভাবনার ছেদ ঘটিয়ে হাবিবা কাঁদতে শুরু করলো.
যার জন্য আজকে হাবিবার এই পরিণতি.
মি.ফুয়াদ এর ভাবনার ছেদ ঘটিয়ে হাবিবা কাঁদতে শুরু করলো.
মি.ফুয়াদ আচমকা হাবিবার এই কাঁদার মানে বুজতে গিয়ে লক্ষ করলেন তার চোখ দিয়ে পানি বের হচ্ছে.
যার কারণে পাগলিটাও কাঁদছে.
যার কারণে পাগলিটাও কাঁদছে.
মি.ফুয়াদ হাবিবার হাত ধরে তার দিকে অপলক তাকিয়ে আছে.
মি.ফুয়াদ এর ছোঁয়া পেয়ে হাবিবা কেঁপে ওঠলো.
হাতটা এক ঝটকায় ছাড়িয়ে নিয়ে শিশুর মতো কান্না করতে করতে দৌড়াতে লাগলো.
হাতটা এক ঝটকায় ছাড়িয়ে নিয়ে শিশুর মতো কান্না করতে করতে দৌড়াতে লাগলো.
মি.ফুয়াদ হাবিবার হাত টান দিয়ে গাড়িতে বসিয়ে তার বাসায় নিয়ে গেলেন।.
কাজের মেয়েকে ডেকে হাবিবাকে প্রস্তুত করতে বললেন.
হাবিবা কিছু বলছেনা.
তার পাগলামো নেই এখন আর.মি.ফুয়াদ কে দেখার পর থেকে হাবিবা কথা বলছেনা.
কাজের মেয়েকে ডেকে হাবিবাকে প্রস্তুত করতে বললেন.
হাবিবা কিছু বলছেনা.
তার পাগলামো নেই এখন আর.মি.ফুয়াদ কে দেখার পর থেকে হাবিবা কথা বলছেনা.
মি.ফুয়াদ তার ঘরে হাবিবাকে নিয়ে গেলেন.
হাবিবার মাথাটা ঘুরপাক খাচ্ছে.
পুরো রুমটা সে ঘুরে ঘুরে দেখলো .
ক্লান্তির কারণে মেঝেতে ঘুমিয়ে পরলো.মি.ফুয়াদ হাবিবাকে বিছানায় শুয়ালেন.
হাবিবার মাথাটা ঘুরপাক খাচ্ছে.
পুরো রুমটা সে ঘুরে ঘুরে দেখলো .
ক্লান্তির কারণে মেঝেতে ঘুমিয়ে পরলো.মি.ফুয়াদ হাবিবাকে বিছানায় শুয়ালেন.
তার মাখায় হাত বুলাচ্ছেন.
চোখের অজান্তে মি.ফুয়াদ এর চোখ তেকে ২ ১ ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়লো.
চোখের অজান্তে মি.ফুয়াদ এর চোখ তেকে ২ ১ ফোঁটা জল গড়িয়ে পড়লো.
কাজের মেয়ে বুলি খাবার খেতে ডাকছেন
.মি.ফুয়াদ নিচে গিয়ে খাবার খেয়ে এলেন আর হাবিবার জন্যে নিয়ে এলেন.
হাবিবাকে নিজের হাতে খাবার মুখে তুলে খাওয়ালেন.
দরজা লক করে দিয়ে রুম থেকে চলে আসলেন..
কাজের মেয়ে বুলি মি.ফুয়াদকে জিজ্ঞেস করলেন মেয়েটা কে??(ভয়ে ভয়ে)
হাবিবাকে নিজের হাতে খাবার মুখে তুলে খাওয়ালেন.
দরজা লক করে দিয়ে রুম থেকে চলে আসলেন..
কাজের মেয়ে বুলি মি.ফুয়াদকে জিজ্ঞেস করলেন মেয়েটা কে??(ভয়ে ভয়ে)
মি.ফুয়াদ শুধু বলল ওর দিকে খেয়াল রাখিস.
মি.ফুয়াদ ছাদে চলে গেলো.
একটা সিগারেট জ্বালিয়ে ধোঁয়া আকাশের দিকে উড়িয়ে দিচ্ছে.
আর ভাবছে ওই রাতটার কথা.
একটা সিগারেট জ্বালিয়ে ধোঁয়া আকাশের দিকে উড়িয়ে দিচ্ছে.
আর ভাবছে ওই রাতটার কথা.
নিজেকে এই ৬ টা বছর এক মুহূর্তের জন্য ক্ষমা করতে পারেননি তিনি.
পশু হয়ে গিয়েছিলেন তিনি.হিংস্র পশু যেমন খাদ্যের জন্য নিজের সন্তানকে খেয়ে ফেলতে পারেন ঠিক তেমনি মি.ফুয়াদ হাবিবার উপহ পশু হয়ে গিয়েছিলেন.
ছিছিছি!! ভাবতে পারছেন না তিনি.
এত বড় জঘন্য কাছটা করলেন কি করে??
নিজেকে তানা প্রশ্ন করছেন সে কি মানুষ??
ভাগ্যিস সে হাবিবাকে খুঁজে পেয়েছে..স
পশু হয়ে গিয়েছিলেন তিনি.হিংস্র পশু যেমন খাদ্যের জন্য নিজের সন্তানকে খেয়ে ফেলতে পারেন ঠিক তেমনি মি.ফুয়াদ হাবিবার উপহ পশু হয়ে গিয়েছিলেন.
ছিছিছি!! ভাবতে পারছেন না তিনি.
এত বড় জঘন্য কাছটা করলেন কি করে??
নিজেকে তানা প্রশ্ন করছেন সে কি মানুষ??
ভাগ্যিস সে হাবিবাকে খুঁজে পেয়েছে..স
কারো পায়ের শব্দ পেয়ে মি.ফুয়াদ পেছনে তাকালেন.
একি তুমি এখানে!!!
0 Comments